মায়েদের এবং সন্তানদের স্বাস্থ্যের জন্য দুবার জন্মদানের মধ্যে কম করে দুবছর বিরতি থাকা দরকার।
ছোট বাচ্চার মৃত্যুর সম্ভাবনা ৫০ শতাংশ বেড়ে যায় যদি দুবার জন্মদানের মধ্যে দুবছরের কম ব্যবধান থাকে।দুবছরের বাচ্চার জন্য আর একটা বাচ্চার জন্ম সবথেকে ভয়ের কারণ। বড় বাচ্চাটাকে বুকের দুধ খাওয়ানো তাড়াতাড়ি বন্ধ হয়ে যায়, আবার ছোট বাচ্চার জন্য বিশেষ খাবার তৈরী করার সময় মায়ের কমে যায়। সে বড় বাচ্চার যত্ন এবং দেখাশোনা ঠিকমতো করতে পারে না, বিশেষতঃ বাচ্চার অসুস্থতার সময়। ফলে দুবছরের কম ব্যবধানের বাচ্চাদের শারীরিক ও মানসিক উন্নতি, দুবছর বা তার বেশী ব্যবধানের বাচ্চাদের তুলনায় কম হয়।
গর্ভাবস্থা এবং প্রসবের পর একজন মহিলার শরীর সম্পূর্ণ সেরে উঠতে দুবছর সময় লাগে। তাই খুব তাড়াতাড়ি বাচ্চার জন্ম দিলে মায়ের স্বাস্থ্যহানির সম্ভাবনা বেশী হয়। পুনরায় গর্ভবতী হওয়ার আগে মায়ের স্বাস্থ্য, পুষ্টিগত অবস্থা এবং শক্তি ফিরে পাওয়ার জন্য সময় দরকার। পরিবারের স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য পুরুষদের জানা দরকার দুবছর ব্যবধানের গুরুত্ব এবং গর্ভাবস্থা সীমিত রাখার প্রয়োজনীয়তা।
একবার গর্ভাবস্থা থেকে সম্পূর্ণ সেরে অঠার আগেই যদি একজন মহিলা আবার গর্ভবতী হয়, বাচ্চা তাড়াতাড়ি হয়ে যাবার এবং ওজন খুব কম হওয়ার সম্ভাবনা বেশী হয়। কম ওজন নিয়ে জন্ম হওয়া বাচ্চার ভালভাবে বেড়ে অঠার সম্ভাবনা কম হয়, অসুখ-বিসুখের সম্ভাবনা বেশী হয় এবং প্রথম বছরে মৃত্যুর সম্ভাবনা স্বাভাবিক ওজন নিয়ে জন্মানো বাচ্চার তুলনায় চারগুন বেশী হয়।
সূত্রঃ এখানে
রেশমী ভাবী
ReplyDeleteলজ্জার মাথা খেয়ে ছোটমামা
যুবতীর কাহিনী
কামিনীমামী
চুদাচুদি গল্প