টাকের ইংরেজি প্রতিশব্দ হল এলোপেসিয়া, মাথা বা শরীরের লোমশ যে কোনও অংশ থেকে আংশিকভাবে বা ছড়ানো-ছিটানোভাবে চুলপড়ে যাওয়াকে টাক বলে।
এ টাক হরমোন বা এন্ড্রোজেনের কারণে হতে পারে। সাধারণত পুরুষদের এমন হয়, বংশগত এবং বংশগত নয় এমন কারণেও হতে পারে। মাথা আংশিকভাবে টাক হলে তাকে এলোপেসিয়া এরিয়াটা বলে। মাথা সম্পূর্ণ টাক হলে তাকে এলোপেসিয়া টোটালিস বলে। শরীরের যে কোনও জায়গায় টাক হলে তাকে এলোপেসিয়া ইউনিভার্সালিস বলে।
কারণ : স্কারিং টাকের কারণ জানা নেই অর্থাৎ ইডিওপ্যাথিক। অটোইমিউনেও টাক হতে পারে। এছাড়া ব্যাকটেরিয়াজনিত কিছু রোগ যেমন কুষ্ঠ, ত্বকে যক্ষ্মা, ফলিকুলাইটিস, ভাইরাসজনিত রোগ যেমন হারপিস জোস্টার, বসন্ত, ছত্রাকজনিত রোগ যেমন মাথার দাদ এবং সিফিলিসের কারণে টাক পড়তে পারে।
ইকথায়েসিস বা মাছের অাঁশের মতো ত্বকেও টাক পড়তে পারে।
মহিলাদের প্রসবকালীন বা প্রসবপরবতর্ী এন্ড্রোজেন হরমোনের কারণে এ সমস্যা দেখা দেয়। পুষ্টিহীনতা, ভিটামিন ‘এ’-এর অভাব, থাইরয়েড গ্ল্যান্ডে সমস্যা, ডায়াবেটিস, জন্মনিয়ন্ত্রণের বড়ি সেবনে টাক পড়তে পারে।
পরীক্ষা : কিছু ক্ষেত্রে খালি চোখেই কারণ শনাক্ত সম্ভব। কিছু ক্ষেত্রে ল্যাব পরীক্ষা দরকার। যেমন ছত্রাকজনিত হলে মাইক্রোস্কোপি এবং কালচার, এন্ডোজেনিক হলে হরমোন এনালাইসিস, সিফিলিস হলে ভিডিআরএল এবং টিপিএইচএ পরীক্ষা, বিশেষ ক্ষেত্রে ত্বকের পাঞ্চ বায়োপসি এবং ডায়াবেটিস হলে রক্তের সুগার পরীক্ষা।
প্রচলিত চিকিৎসা : ট্রপিক্যাল ও সিস্টেমিক স্টেরয়েড থেরাপি, ইন্ট্রালেশনার থেরাপি, এন্টি এন্ড্রোজেন থেরাপি এবং হেয়ার ট্রান্সপ্লান্টেশন।
কসমেটিক চিকিৎসা : ফিনেস্টেরাইড ও ট্রপিক্যাল মিনক্সিডিলের প্রচলন বর্তমানে টাক চিকিৎসায় সাফল্য এনেছে।
এ চিকিৎসাটি অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ত্বক ও কসমেটিক বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধানে করতে হয়।
বর্তমানে এ চিকিৎসাটি হেয়ার ট্রান্সপ্লান্টেশনের চাহিদা অনেকাংশে কমিয়ে দিয়েছে।
মূল লেখক: ডা. একেএম মাহমুদুল হক খায়ের
ত্বক, যৌন বিশেষজ্ঞ ও কসমেটিক সার্জন, সিনিয়র কনসালট্যান্ট, বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, যুগান্তর, জানুয়ারী ১৫, ২০১১
Thanks sir, How can i Can contact U sir. i need u sir urgent.
ReplyDelete01521438309
https://www.facebook.com/rakibulislammukto
ur contact or fb ,thanks
ReplyDeleteরেশমী ভাবী
লজ্জার মাথা খেয়ে ছোটমামা
যুবতীর কাহিনী
কামিনীমামী
চুদাচুদি গল্প